সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০৪:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় সরকারি তোলারাম কলেজের ছাত্রী আফসানা আক্তার নিহত ১ মে সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে ব্যবসায়ী জাহিদুল ইসলাম নান্টু ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ২ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত নারীর ডাকে সারা দিতে এসে ব্লাকমেইলিংয়ের শিকার হয়েছে কলেজ ছাত্র আল আমিন ড্রেন থেকে উদ্ধার হওয়া অজ্ঞাত লাশের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে ব্যবসায়ী আলহাজ্ব নান্টুকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েছে দুর্বৃত্তরা ৪৮ বছর বয়সী এক ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ কারখানায় গ্যাসের বিস্ফোরণে চার জন দগ্ধ হয়েছেন। গৃহবধূ ধর্ষণ মামলায় র‍্যাবের অভিযানে আরও এক অভিযুক্তের পতন রনি মোল্লা হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত পলাতক আসামি সুমনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব

ফতুল্লায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হত্যায় আদালতে আসামীর জবানবন্দি

নারায়ণগঞ্জ তালাশ ডেস্ক / ১৫১ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০৪:৩৮ অপরাহ্ন
ফতুল্লায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হত্যায় আদালতে আসামীর জবানবন্দি

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মামুন হত্যার ঘটনার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে গ্রেফতারকৃত আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ।

মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত হায়দার আলীর আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন। আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ (২৪) রংপুর জেলার গঙ্গাচরার রাজভল্লবের ইসমাইলের পুত্র।

নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আব্দুল কাইয়ুম জানান, আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আসামি। এর আগে সোমবার রাতে তাকে ফতুল্লা থানার মাসদাইর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম জানান, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা ও কিলিং স্কোয়াডের সাথে সম্পৃতক্তার সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে সোমবার রাতে মাসদাইর এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের নিকট আরিফ বিষয়টি স্বীকার করে জানায় যে, প্রায় ১৫ দিনেরও বেশী সময় ধরে নিহত মামুনের গতিবিধি লক্ষ্য করা হচ্ছিল এবং আরিফ সব সময় মামুনের অবস্থান অপর একটি পার্টিকে জানিয়ে দিত।

ঘটনার রাতে সে ঘটনাস্থলের পাশে থেকে সকল কিছু কিলিং মিশনের অপর গ্রুপকে মোবাইল ফোনে জানিয়ে দেয়। গুলি করে হত্যার পর কিলিং মিশনের সদস্যরা বড় (আক্তার-সুমনের) বাড়িতে প্রবেশ করে এবং তাকে ও ফোন করে চলে যেতে বলে।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এ জাতীয় ক্যাটাগরীর আরো খবর..