এসময় সোহেলের দেখানো ও তথ্য মতে মুন্নির গলায় থাকা স্বর্ণের লুণ্ঠিত চেইনটি তার (সোহেলের) নিজ বাড়ির পিছন থেকে উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সোহেল জানায়, ‘মুন্নি খানমের সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গত ২৯ আগস্ট মুন্নি শ্বশুর বাড়ি থেকে তার পিতার বাড়িতে আসে। ঐদিনই রাত সাড়ে ৯টার দিকে প্রেমের টানে তারা নলামারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পিছনে দেখা করে। তাদের মধ্যে মনোমালিন্য হলে সোহেল মুন্নিকে হত্যা করে পার্শ্ববর্তী ডোবায় কচুরিপানার মধ্যে মরদেহ ফেলে চলে আসে। আসার সময় মুন্নির গলায় থাকা চেইন নিয়ে যায় সোহেল। চেইনটি ইমিটেশন মনে করে সোহেলের বাড়ির পিছনে বাঁশবাগানে ফেলে দেয়।
আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...